আজ, সোমবার, ১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

    sarkariniyog.com

Private Medical College Admission Circular 2022-23

আগস্ট ১৬, ২০২৩, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ণ


সংবাদটি শেয়ার করুন,


Private Medical College Admission Circular, Private Medical College Admission Circular 2022-23

Admission Circular of Students In Private Medical Colleges, Admission Circular of Students In Private Medical Colleges

২০২২-২০২৩ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সের শূন্য আসনে ভর্তিরত ছাত্র/ছাত্রীদের ঐচ্ছিক মাইগ্রেশন ও ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থীদের পুনরায় অনলাইনে আবেদনের বিজ্ঞপ্তি

Private Medical College Admission Circular 2022-23

২০২২-২০২৩ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে বেসরকারি মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি সংক্রান্ত কার্যক্রমঃ

বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত মেডিক্লে/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা ২০২৩ অনুযায়ী গত ১০/০৩/২০২৩ খ্রি. তারিখে ২০২২-২০২৩ খ্রি. শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১,৩৫,৮১৩ জন তন্মধ্যে পাশ নম্বর (৪০ বা তদূর্ধ্ব) পেয়েছেন ৪৯,১৯৪ (৩৫.৩৪%) জন। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীগণ যারা উক্ত পরীক্ষায় পাশ নম্বর ( ৪০ বা তদূর্ধ্ব) প্রাপ্ত হয়েছেন তারা টেলিটক-এর মাধ্যমে অনলাইনে (http://dgme.teletalk.com.bd) আবেদন দাখিল করেছেন। অনলাইন আবেদনের সময়সীমা ছিল গত ০৬/০৬/২০২৩ হতে ১০/০৬/২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত। ভর্তিচ্ছু মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ৬৩৫৪ জন এর মধ্যে (ক) নিজ অর্থায়নে ভর্তিচ্ছু ৪৭৮৩ জন ও (খ) অসচ্ছল ও মেধাবী কোটায় ভর্তিচ্ছু ১৩৬০ জন।

ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার জন্য ব্যবহৃত (User ID ও Password) এর মাধ্যমে টেলিটক এর ওয়েব লিংক এ লগইন করেছেন। তারা (ক) নিজ অর্থায়নে ভর্তিচ্ছু ও (খ) অসচ্ছল ও মেধাবী কোটায় ভর্তিচ্ছু এই দুই অপশনের মধ্যে যে কোন একটি অপশন বেছে নিয়েছেন এবং ওয়েব লিংক এ প্রদর্শিত মেডিকেল কলেজসমূহে (ছেলেদের জন্য ৩০টি ও মেয়েদের জন্য ৬৬টি) পছন্দক্রম অনুযায়ী নির্বাচন শোষে নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন প্রক্রিয়া সমাপ্ত করেছেন।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) কর্তৃক টেলিটক থেকে প্রাপ্ত আবেদনের তথ্যসমূহ প্রার্থীর মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারের মাধ্যমে বাচিত হয়। আবেদনকারীগণকে প্রথমে মেধার ক্রমানুসারে সাজিয়ে একের পর এক কলেজ বরাদ্দের জন্য নির্বাচন করা হয় এবং বরাদ্দের ক্ষেত্রে পছন্দের তালিকার ক্রমানুযায়ী মেডিকেল কলেজের আসনসমূহে বরাদ্দ দেয়া হয়। সব মেডিকেল কলেজের আসন পূর্ণ হায়ে যাওয়ায় অবশিষ্ট আবেদনকারীকে অপেক্ষমাণ তালিকায় রাখা হয়েছে।

দেশে অনুমোদিত বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৬৬টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজসমূহের ৬২০৮টি আসনের মধ্যে দেশী শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত আসন (ক) স্ব-অর্থায়নে ৩৩৩২টি (সাধারণ কোটা ৩২০১ জন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ১৩১ জন) এবং (খ) অসস্থল ও মেধাবী কোটায় আসন ৩২৫টি। এছাড়াও বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত আসন ২৫৫১টি।

বেসরকারি মেডিকেল কলেজে দেশী শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত ৩৩৩২টি আসনের বিপরীতে অনলাইনে আবেদন করেন ৬৩৫৪ জন। গত ১৩/০৬/২০২৩ খ্রি. তারিখে মেধা এবং প্রার্থীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বর্ণিত ৩৩৩২ জনকে আসন বরাদ্দ পূর্বক এসএমএস প্রেরণ করা হয় তন্মধ্যে নির্ধারিত সময়ে অর্থাৎ গত ১৮/০৬/২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য নিশ্চায়ন করেছে ৩১০৮ জন। অটোমাইগ্রেশন শেষে দেশী শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত অবশিষ্ট ২২৪টি আসনে মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে একই ভাবে সমসংখ্যক প্রার্থী নির্বাচন করে গত ২০/০৬/২০২৩ তারিখে এসএমএস প্রেরণ করা হয়। উল্লেখিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়নের শেষ তারিখ আগামী ২৫/০৬/২০২৩ খ্রি.। নিশ্চায়ন শেষে পরবর্তীতে কলেজ ভিত্তিক নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের তালিকা স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (www.dgme.gov.bd) প্রকাশ করা হবে। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির তারিখ আগামী ০৩/০৭/২০২৩ খ্রি. হতে ০৯/০৭/২০২৩ খ্রি. পর্যন্ত ।

বিদেশী শিক্ষার্থীদের ভর্তির লক্ষ্যে অনলাইনে প্রাপ্ত আবেদনপত্র পর্যালোচনা করে যোগা শিক্ষার্থীদের দেশ ভিত্তিক তালিকা ইতোমধ্যে অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়ন বিবেচনায় বিদেশী শিক্ষার্থীদের অনলাইন আবেদনের সময়সীমা ৩০/০৬/২০১৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে

এমবিবিএস ভর্তি প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন সময়ে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে মেধাক্রম লংঘন করে সরকার নির্ধারিত ফি এর অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে শিক্ষার্থী ভর্তির অভিযোগ রয়েছে। এতে মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা থাকে এবং যোগ্য প্রার্থী বঞ্চিত হওয়ায় মেডিকেল শিক্ষার গুণগত মান হ্রাস পাচ্ছে।

অনিয়ম রোধ এবং অতিরিক্ত অর্থ আদায় বন্ধের লক্ষ্যে ২০২১-২০২২ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে সরকারি মেডিকেল কলেজের ধারাবাহিকতায় বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি মেধা ও পছন্দক্রম অনুযায়ী ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুরোধের প্রেক্ষিতে আলোচনার মাধ্যমে উক্ত শিক্ষাবর্ষে অনলাইন প্রক্রিয়ায় ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়। পরবর্তীতে ২০২২-২০২৩ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে মাননীয় মন্ত্রী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয়ের সভাপতিত্বে বিএমএন্ডডিসি, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যগণ, বিএমএ, মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষগণ এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্তের আলোকে সরকারি মেডিকেল কলেজের ন্যায় বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশন করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল এর মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালায় এ বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজসমূহে অনলাইনে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় মেধা ও পছন্দের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়। এতে প্রকৃত নো মূল্যায়িত হয়, স্বচ্ছতা নিশ্চিত হয় এবং কারো কোনো অভিযোগ থাকে না। ২০২২-২০২৩ খ্রি. শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি মেডিকেল কলেজসমূহে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া অনলাইনে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়ায় শুরু হওয়ায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের হয়রানি, অনিয়ম ও অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের পথ বন্ধ হয়েছে এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিতকরণের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় বিষয়টি জনগণের মধ্যে ব্যাপকভাবে সমাদৃত হয়েছে ।

স-১৩৮৮ (১০৪)

মম হোসেন

ডা. মুজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন

পরিচালক, চিকিৎসা শিক্ষা (ভারপ্রাপ্ত)

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা-১২১২।

ফোন: ০২-৪৮৮১১২০০ ।

 

 

জনপ্রিয় চাকরির খবর সমূহ

অনলাইনে এবং দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সরকারি চাকরিসহ বিভিন্ন চাকরির খবর এবং পড়াশুনার সকল খবর গুলোকে সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে থাকে "সরকারিনিয়োগ.কম" । এখানে সংগৃহিত তথ্য/লিংক গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের এবং সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

Design and Developed by MD. Jakir Hosen